মেঘনা নদীর অবিরাম ভাঙ্গনে প্রতিনিয়ত বিলিন হচ্ছে সুপাড়ি বাগান।
ভোলা দ্বীপটি পদ্মা, মেঘনা ও বহ্মপুত্র নদীর শাখা প্রশাখায় বাহিত পলি দ্বারা গঠিত। পলি, লতা-পাতা ও কচুরিপানা ভাসমান অন্যান্য আবর্জনা ধীরে ধীরে জমা হয়ে প্রবাল দ্বীপের ন্যয় চর পড়া শুরু হয়। এর সাথে পলি জমে-এ মূল ভূখণ্ডের উৎপত্তি হয়। এই দ্বীপের বয়স প্রায় ৫০০ বছর।
ভোলা নামকরণের পিছনে স্থানীয়ভাবে একটি কাহিনী প্রচলিত আছে। ভোলা শহরের মধ্যে দিয়ে বয়ে যাওয়া বেতুয়া নামক খালটি এখনকারমত অপ্রশস্ত ছিলনা। এক সময় এটা পরিচিত ছিল বেতুয়া নদী নামে। খেয়া নৌকার সাহায্যে লোকজনের পারাপারের কাজ চলত। খুব বুড়ো এক মাঝি এখানে খেয়া নৌকার সাহায্যে লোকজনকে পারাপারের কাজ করত। তাঁর নাম ছিল ভোলা গাজী পাটনী। বর্তনামে ভোলা সরকারি কলেজ সংলগ্ন যুগিরঘোলের কাছেই তাঁর আস্তানা ছিল। এই ভোলা গাজীর নাম অনুসারেই এক সময় স্থানটির নামকরণ হয় ভোলা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস